প্রতিদিন ঢাকা থেকে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে অনেকগুলো লঞ্চ যাত্রীবোঝাই হয়ে ভোলা, বরিশাল, পুটয়াখালী, বরগুনা ও চাঁদপুর জেলাসহ বিভিন্ন উপজেলার রুটে চলাচল করে। যাত্রীদের এই লঞ্চে ১০ থেকে ১২ বা ১৫ ঘণ্টা অবস্থান করতে হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা কোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা যে কোনো সময় কোনো যাত্রী অসুস্থ হতে পারেন। অনেক সময় জরুরিভিত্তিতে অনেক রোগীকে লঞ্চে করে উন্নত চিকিত্সার জন্য ঢাকায় আনতে হয়। অথচ লঞ্চে প্রাথমিক চিকিত্সা দেওয়ার মতো কোনো ডাক্তার খুঁজে পাওয়া যায় না। এমনকি ওষুধের দোকানও থাকে না। প্রতিটি লঞ্চে তাই ওষুধের দোকান এবং একজন চিকিত্সক রাখা বাধ্যতামূলক বলে মনে করি। এ ব্যাপারে অভ্যন্তরীণ নৌ কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ এবং লঞ্চ মালিক সমিতি দৃষ্টি কামনা করছি।
মো. সোয়েব মেজবাহউদ্দিন
নবোদয় হাউজিং, মোহাম্মদপুর, ঢাকা